Pages

Wednesday, January 30, 2013

এলো মাইক্রোসফট অফিস ২০১৩



জনপ্রিয় অফিস সফটওয়্যার মাইক্রোসফট অফিসের নতুন ভার্সন ‘অফিস ২০১৩’ ক্রেতাদের জন্য উন্মুক্ত করেছে টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট। বিবিসি জানিয়েছে, অফিস ২০১৩-এর ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট এবং আউটলুক নতুন করে ডিজাইন করা হয়েছে টাচ স্ক্রিন নিয়ন্ত্রিত কম্পিউটারের জন্য।

অফিস ২০১৩-এ নতুন ফিচার হিসেবে যোগ হয়েছে স্কাইপ ব্যবহার করে ভিডিও চ্যাট করার সুযোগ। আর অ্যাপ স্টোর থেকে বাড়তি অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করেও ব্যবহার করা যাবে।
মাইক্রোসফটের আয়ের একটা বড় অংশ আসে অফিস স্যুইট থেকে। অফিস সুইটের নতুন ভার্সনটিতে আনকোরা সব ফিচার যোগ করে অল্প দামের পণ্য নির্মাতা ও অনলাইন প্রতিযোগীদের সঙ্গে লড়াইয়ে এগিয়ে যাবার আশা করছে মাইক্রোসফট।
অফিস ২০১৩ ব্যবহারকারীদের মন জয় করলে উইন্ডোজ ৮ ও উইন্ডোজ আরটি অপারেটিং সিস্টেমের বিক্রিও বাড়বে বলে আশা করছে মাইক্রোসফট। গ্রাহকরা একটি পিসিতে ব্যবহারের জন্য অফিস ২০১৩ কিনতে পারবেন ১৪০ ডলারে।

অপারেটিং সিস্টেমে আধুনিকতার প্রতিফলন উইন্ডোজ ৮

  • উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে জানাচ্ছেন মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভ বালমার উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে জানাচ্ছেন মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভ বালমার
  • ট্যাবলেটের বাজার ধরার চেষ্টা করবে উইন্ডোজ ৮ ট্যাবলেটের বাজার ধরার চেষ্টা করবে উইন্ডোঅনেক জল্পনা-কল্পনা আর বহু মাস ধরে উন্নয়ন পর্যবেক্ষণের পর গত সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে এসেছে মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজের নতুন সংস্করণ উইন্ডোজ ৮। অ্যাপল ও গুগলের কাছে হারানো বাজার ও সুনাম পুনরুদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে শীর্ষ সফটওয়্যার নির্মাতা মাইক্রোসফট করপোরেশন নিয়ে এসেছে এই অপারেটিং সিস্টেম। সেই সঙ্গে অ্যাপলের জনপ্রিয় ট্যাবলেট কম্পিউটার আইপ্যাডের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামতে একই দিনে উইন্ডোজ ৮-এ চলা ট্যাবলেট কম্পিউটার ‘সারফেস ট্যাব’ বাজারে ছেড়েছে মাইক্রোসফট।উইন্ডোজ ৮ উদ্বোধন করেন মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ বিভাগের প্রধান স্টিভেন সিনোফস্কি। তাঁর মতে এটি হচ্ছে এযাবৎকালের সেরা উইন্ডোজ।

চমকে দেওয়ার মতো বৈশিষ্ট্যের নতুন এই উইন্ডোজের জন্য প্রযুক্তিপ্রেমীরা অনেক দিন ধরেই অপেক্ষায় ছিলেন। বিশেষ করে ক্লাউড কম্পিউটিং প্রযুক্তিভিত্তিক এই অপারেটিং সিস্টেমে অ্যাপ্লিকেশনস বা প্রোগ্রাম তৈরির জন্য নানা সুবিধা থাকায় ইতিমধ্যে প্রোগ্রামার বা ডেভেলপারদেরও বেশ বাহবা কুড়িয়েছে মাইক্রোসফট। তাই উদ্বোধনের পর প্রথম চার দিনেই প্রায় ৪০ লাখ ব্যবহারকারী তাঁদের কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮-এ হালনাগাদ করেছেন। মাইক্রোসফটের মতে, বিক্রি শুরু হওয়ার পর উইন্ডোজ ৮-এর চাহিদা ছাড়িয়ে গেছে ২০০৯ সালে বাজারে আসা উইন্ডোজ ৭-কে। উইন্ডোজ ৮-এরই আবার চারটি সংস্করণ ছেড়েছে মাইক্রোসফট। এর মধ্যে ‘নরমাল উইন্ডোজ ৮’ থাকছে সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ডেভেলপার ও প্রযুক্তিমনস্ক মানুষের জন্য থাকছে ‘উইন্ডোজ ৮ প্রো’। অন্যদিকে, ‘উইন্ডোজ ৮ আরটি’ ট্যাবলেট কম্পিউটারে চালানোর উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। তবে এআরএম চিপের জন্য তৈরি

এই উইন্ডোজের সংস্করণ আলাদা করে কেনা যাবে না।নির্দিষ্ট ট্যাবলেটেই জুড়ে দেওয়া থাকবে উইন্ডোজ ৮ আরটি। এই তিনটি ছাড়া আরও বড় কাজের জন্য রয়েছে ‘উইন্ডোজ ৮ এন্টারপ্রাইজ’ সংস্করণ। এতে উইন্ডোজ ৮ প্রো-এর সব সুবিধার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি পেশাজীবীদের জন্য বাড়তি কিছু সুবিধা যোগ করা হয়েছে।

মাইক্রোসফট নিজ পরিকল্পনায় বাণিজ্যিক পণ্য হিসেবে সারফেস ট্যাবকে বাজারে এনেছে। সারফেস মাইক্রোসফটকে ট্যাবলেটের বাজারে অনেকটা এগিয়ে নেবে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। এটি আইপ্যাড ও আন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম-চালিত ট্যাবলেটের চেয়েও ভালো বলে অনেকে রায় দিয়েছেন। কারণ, উইন্ডোজ ৮ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ অপারেটিং সিস্টেম। এ ট্যাবের বৈশিষ্ট্য বর্তমানের বেশির ভাগ উচ্চমানের ট্যাবলেটের মতোই। ৯৩ মিলিমিটার পুরু ও ১৫ পাউন্ড ওজনের ট্যাবটিতে কিছু নতুনত্বও আনা হয়েছে। আলট্রা ওয়াইড ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল, অটো অ্যাডজাস্টিং স্ক্রিন- সুবিধাসহ এতে রয়েছে ১০ দশমিক ৬ ইঞ্চি টাচস্ক্রিন পর্দা। কাজের সুবিধার জন্য রয়েছে তিন মিলিমিটার পাতলা কি-বোর্ড, যা ম্যাগনেটিক স্ট্যান্ডের মাধ্যমেই ট্যাবলেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। সারফেসে গান শোনা বা ছবি দেখা কিংবা দাপ্তরিক কাজের ছবি দেখার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে হাই ডেফিনেশন ডিসপ্লে

প্রযুক্তি। পেছনের স্ট্যান্ডের মাধ্যমে চাইলে ছবির ফ্রেমের মতো দাঁড় করানো যাবে এটিকে। আর ব্যাটারির স্থায়িত্বকালও হবে বর্তমান ট্যাবলেটগুলোর থেকে অনেক বেশি। ৩২ গিগাবাইট তথ্য ধারণক্ষমতা ও টাচ কভার ব্যতীত প্রারম্ভিক সংস্করণের মূল্য ৪৯৯ ডলার হিসেবে ধার্য করা হয়েছে। টাচ কভারসহ একই মডেলের মূল্য ৫৯৯ ডলার এবং টাচ কভারসহ ৬৪ গিগাবাইটের মূল্য ৬৯৯ ডলার।

২৫ অক্টোবর মধ্যরাত থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন দোকান, মাইক্রোসফটের হার্ডওয়ার পার্টনার মাইক্রোসফট স্টোর থেকে কেনা যাচ্ছে উইন্ডোজ ৮। ব্যবহারকারীরা নতুন এই উইন্ডোজে অনলাইনের মাধ্যমে হালনাগাদ করতে পারবেন। এতে প্রায় ৪০ ডলার গুনতে হবে। পুরো সংস্করণটি ডিভিডি প্যাকেও পাওয়া যাবে মাইক্রোসফটের খুচরা বিক্রয় কেন্দ্রে। আবার উইন্ডোজ ৮ ইনস্টল করা পারসোনাল কম্পিউটার বা ট্যাবলেটও কেনা যাবে। একাধিক ওয়েবসাইট অবলম্বনে ।

Wednesday, January 23, 2013

ইন্টারনেটের ৩০ বছর পূর্তি

বিশ্বব্যাপী আমাদের যোগাযোগব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন করেছে ইন্টারনেট। ১ জানুয়ারি ৩০ বছর পূর্ণ করেছে ইন্টারনেট। ১৯৮৩ সালে মানুষের জীবন বদলে দেয়া এ যোগাযোগব্যবস্থাটি প্রথম চালু হয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরা বিভাগ ১৯৮৩ সালের ১ জানুয়ারি প্রচলিত আরপানেটের বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্টারনেট প্রটোকল স্যুট (আইপিএস) যোগাযোগব্যবস্থা চালু করে। এ দিনটিকে প্রতিরা বিভাগ পালন করে ফ্যাগ ডে হিসেবে। বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তের যেকোনো মানুষ বা স্থানে সস্তায়, সহজে ও দ্রুত তথ্য পৌঁছানো সম্ভব। ষাটের দশকে প্রথম কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদানের নতুন একটি পদ্ধতি খুঁজতে হন্যে হয়ে ওঠে মার্কিন প্রতিরা বাহিনী। সে সময় ওয়েলসের বিজ্ঞানী ডোনাল্ড ডেভিসের নকশার ওপর ভিত্তি করে আরপানেট নামে প্রকল্প চালু করে তারা। শুরু থেকেই অনেক তথ্য পাঠানো প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ইন্টারনেটে নিয়ে আসে আরো বড় পরিবর্তন। কম্পিউটার গবেষক টিম বার্নারস লি এ ধারণাকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করেন অতিপরিচিত ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ()ি পদ্ধতি। ওই সময় যে এ পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন, তার ধারণাও ছিল না কী পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে এ উদ্ভাবন। কিন্তু বর্তমানে ি ছাড়া ইন্টারনেটের কথা চিন্তাই করা যায় না। এরপর লস অ্যাঞ্জেলেসের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (ইউসিএলএ) ও স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষণাগারে জন্ম হয় বৈপ্লবিক আরপানেট প্রযুক্তির। আরো মতাশালী ও ইচ্ছামতো ব্যবহারোপযোগী আইপিএস প্রযুক্তির ওপর গবেষণা শুরু হয় ১৯৭৩ সালে। এখানেই উদ্ভাবন হয় ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রটোকলের (টিসিপি)। পরে দুর্বল নেটওয়ার্ক কন্ট্রোল প্রোগ্রামের (এনসিপি) বদলে নতুন এ পদ্ধতির ব্যবহারও শুরু হয় কয়েক বছরের মধ্যে। এতে নিশ্চিত করা হয়, একটি কম্পিউটার নষ্ট হলেও যেন অন্য কম্পিউটারগুলোর মধ্যে যোগাযোগ বন্ধ না হয় এবং একটি কম্পিউটার আক্রান্ত হলেও বাকিগুলো নিরাপদ থাকে। ফলে বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ পদ্ধতির বিশ্বস্ততা ও কার্যকারিতাও বেড়ে গেছে অনেক গুণ।

Thursday, January 10, 2013

নিজের সিম নাম্বার জানুন অতি সহজেই

আমরা অনেকেই বিভিন্ন কোম্পানির মোবাইল সিম ব্যবহার করে থাকি । কিন্তু অনেক সময়ই আমরা মোবাইল নাম্বার ভুলে যাই । নিজের নাম্বার বের করতে কি করবেন তা দেয়া হল-

গ্রামীণফোন *১১১*৮*২#

রবি *১৪০*২*৪#

এয়ারটেল *১২১*৬*৩#

বাংলালিংক *৫১১#
টেলিটক: মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন TAR এবং পাঠিয়ে দিন ২২২ নাম্বারে

অনলাইন মোবাইল রিচার্জ!!!



মধ্যরাতে খুব জরুরি ফোন করতে হবে। এমন সময় দেখলেন আপনার মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ হয়ে গেছে। রাতে সব দোকান বন্ধ তাই রিচার্জ করারও কোন উপায় নেই। কি করবেন এখন? নো প্রবলেম, এখন থেকে যে কোন সময় যে কোন জায়গা থেকে অনলাইনে বসেই মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন। সম্প্রতি এ সম্পর্কে গ্রামীণফোন, এসএসএল ওয়্যারলেস পৃথকভাবে ডাচ-বাংলা ব্যাংক এবং ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক চ্যানেলের মাধ্যমে জিপি গ্রাহকদের অনলাইনে মোবাইল রিচার্জ সার্ভিস চালু করতে ত্রিপক্ষীয় চুক্তিতে আবদ্ধ হন। এ চুক্তির ফলে গ্রামীণফোন গ্রাহকরা (www.easy.com.bd) ওয়েবসাইট থেকে অতি সহজেই তাদের প্রিপেইড নাম্বার রিচার্জ বা পোস্টপেইড নাম্বারের বিল অনলাইনে প্রদান করতে পারবেন।

গ্রাহকরা তাদের ক্রেডিট কার্ড যেমন ভিসা, মাস্টার কার্ড এবং ডেবিট কার্ড যেমন ডিবিবিএল নেক্সাস, ব্র্যাক ব্যাংক এটিএম ইত্যাদি ব্যবহার করে অনলাইন পেমেন্ট করতে পারবেন। ডাচ-বাংলা ব্যাংক ডিবিবিএল নেক্সাস এবং ব্র্যাক ব্যাংক ভিসা, মাস্টার কার্ড এবং ব্র্যাক ব্যাংক এটিএম কার্ডের প্রসেসর হিসেবে কাজ করবে। গ্রামীণফোনের সঙ্গে সঙ্গে এসএসএল ওয়্যারলেস দেশের প্রায় সব মোবাইল অপারেটরদের জন্য অনলাইন রিচার্জ সুবিধা নিয়ে এলো। অনলাইনে লেনদেনের অনুমতি প্রদানের পর থেকেই অনলাইনে বিল প্রদান, অনলাইনে কেনাকাটা, মোবাইল রিচার্জ ইত্যাদি ডিজিটাল সেবার সূচনা ঘটে বাংলাদেশে। এসএসএল ওয়্যারলেস মোবাইল ও ইন্টারনেটভিত্তিক বিভিন্ন অর্থনৈতিক সেবা নিয়ে আসছে জনগণের জন্য ৪ বছর ধরে। তারই ধারাবাহিকতায় দেশে প্রথমবারের মতো এসএসএল ওয়্যারলেস ২টি ইলেক্ট্রনিক চ্যানেল টপ আপ এবং অনলাইন পেমেন্টকে একটি প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এলো।

সূত্র : দৈনিক যুগান্তর

পিসি ব্যবহারের সময় নিজের চোখের যত্ন নিন


চোখ আমাদের কত গুরুত্ব পূর্ণ আর অমূল্য সম্পদ তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। আপন চক্ষু দিয়ে বিশ্ব জগত তথা প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য অবলোকন কিংবা প্রিয়জনের মুখ পানে চেয়ে দেখার অনুভূতির সাথে আর অন্য কিছুর তুলনা চলেনা। এক সেকেন্ডের জন্য চক্ষু বিহীন পৃথিবীর কথা কল্পনা করুন, তীব্র আতংকে আঁতকে উঠবেন আপনি। তাই আসুন, চোখের অবহেলা না করে সময় থাকতে জেনে নিন কিভাবে দীর্ঘ সময় পিসি ব্যবহার জনিত ক্ষতির হাত থেকে আপনার এ মহা মূল্যবান অঙ্গটিকে রক্ষা করবেন।

২০-২০-২০ নামের এ পদ্বতিটি চোখ ব্যতিত অন্যান্য শারীরিক অসুস্থতা থেকেও আপনাকে নিরাপদে রাখবে। এর ধাপ তিনটি।


প্রথম ধাপঃ


প্রতি বিশ মিনিট পিসির স্ক্রিনে তাকানোর পর ঘাড় ঘুরিয়ে ২০ ফুট দূরের যে কোন বস্তুর দিকে তাকিয়ে থাকুন কিছুক্ষণ। অবসন্ন চোখের ফোকাল লেংথ বাড়াতে এটা একটা অবশ্যকরনীয় টিপস।


দ্বিতীয় ধাপঃ


মাঝে মাঝে বিরতি দিয়ে ২০ বার চোখ টিপুন। এতে চোখ ফিরে পাবে তার স্বাভাবিক আদ্রর্তা। ( খবরদার ভুলেও কোন নারী কিংবা পুরুষের দিকে তাকিয়ে অবশ্যই নয়, তাহলে ইভ কিংবা এডাম টিজিং এর মামলায় পড়ে যেতে পারেন।)


তৃতীয় ধাপঃ

এক টানা একই পজিশনে ডেস্কে বসে না থেকে ২০ মিনিট পর পর ২০ কদম হাঁটুন, বসার posture মাঝে মাঝে পরিবর্তন করুন। এতে সারা শরীরে সঠিক ভাবে রক্ত সঞ্চালিত হবে।

উপরে উল্লেখিত পদ্বতি নিয়মিত অনুশীলন করে আপনার চোখের পাশাপাশি নিজেকে ও সুস্থ রাখুন। বিশেষ করে যারা অনলাইনে বা ব্লগিংয়ে বেশি সময় ব্যয় করেন এ ব্যাপারে তাদের সচেতন হওয়া অতীব জরুরি। চোখ বুঝিলে দুনিয়া আঁধার। তাই আঁধার জীবন কিছুতেই কাম্য নয়। বিষয়টি সবার সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল। সবার জন্য থাকল শুভ কামনা। হ্যাপি ব্লগিং।

ছোট কাজ করে ছোট টাকা উপার্জন


ছোট কাজ করে ছোট টাকা উপার্জন (অভিজ্ঞদের জন্য নয়)


আশা করি সবাই ভালো আছেন। ইন্টারনেট এ ছোট ছোট কাজ করে কিছু টাকা উপার্জনের কিছু সাইট নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে। হয়তবা অনেকেই এই সাইট গুলোর নাম আগে থেকেই জানেন। যারা জানেন না তাদের জন্য আমার আজকের লিখা।

microworkers.com: এই সাইটটি অনেক জনপ্রিয়। কাজ করার সাত দিনের মাঝে আপনার টাকা হয়ে যাবে। একাধিক একাউন্ট করা যাবে না। নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।


minuteworkers.com: এই সাইটটি ভালো সাইট হিসাবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছে। রেফারেল দিলে পাচ সেন্ট পাবেন ও আপনার রেফারার যদি একটি কাজ সফলভাবে শেষ করেন তবে দশ সেন্ট পাবেন। দুই ডলারের বেশি হলে ১০% ফী দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। তবে দশ ডলারের বেশি হলে কোনো ফী দিতে হবে না। পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

minutelancer.com: এই সাইটটিতে একাউন্ট করার সাথে সাথে এক ডলার পাবেন। এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। (তবে এই সাইটটিতে আমি কখনো কাজ করিনি)

jobboy.com: এই সাইটটিতে একাউন্ট করার সাথে সাথে এক ডলার পাবেন। এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। দশ ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

minijoz.com: এই সাইটটিতে আপনি ছোট ছোট কাজ করে কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু টাকা পাঠাতে ত্রিশ কর্ম দিবস সময় নিয়ে থাকে।

centworkers.com: এই সাইটটিতে আপনি রেফারেল দিলে দশ সেন্ট পাবেন ও আপনার রেফারার যদি কাজ করে একশ ডলার উপার্জন করেন তবে এক ডলার পঞ্চাশ সেন্ট পাবেন। পাচ ডলারের বেশি হলে পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।

workiss.com: এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। (তবে এই সাইটটিতে আমি কখনো কাজ করিনি)

deshiworker.com: এটি একটি বাংলাদেশী সাইট। এর মান ঠিক রাখতে এডমিনগণ যথেষ্ট চেষ্টা করে যাচ্ছেন। যারা ইংলিশ একটু কম পারেন, তারা এই সাইটটিতে চেষ্টা করতে পারেন। এই সাইটটি সম্পর্কে বেশি কিছু বলছি না, কারণ সাইটটি বাংলায়। তাই কোনো কিছু বুঝতে অসুবিধা হবার কথা না।

হারিয়ে যাওয়া পাসওয়ার্ড নিমিষেই উদ্ধার করুন সহজেই:



আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে নানা ধরনের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে থাকি। কিন্তু আমরা যদি ঐ সময় আইডি এবং পাসওয়ার্ড কোথাও সংরক্ষন করে না রাখি এবং পরবর্তীতে পাসওয়ার্ড ভুলেই তাহলে ঐ সব সাইটে আর লগইন করা সম্ভবপর হয় না। এ সব ক্ষেত্রে মনে হয় ইস, কোনভাবে যদি আবার পাসওয়ার্ডগুলি ফিরে পাওয়া যেত! হ্যা, আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ করতে পারে মজিলা ফায়ারফক্স। ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই তাদের আইডি এবং পাসওয়ার্ড উভয়ই ফিরে পেতে পারেন। কিভাবে আপনি আপনার পাসওয়ার্ড ফিরে পেতে পারেন সেটি নিচে কয়েকটি ধাপে দেখানো হল। তো বন্ধুগণ নিচে বর্ণিত ধাপগুলি অনুসরণ করে ফিরিয়ে নিন আপনার হারিয়ে যাওয়া পাসওয়ার্ড।


১. মজিলা ফায়ারফক্সের Tools এ ক্লিক করুন

২. এরপর option এ ক্লিক করুন

৩. এবার বেশকিছু ট্যাব ওপেন হবে। এখান থেকে Security Tab এ ক্লিক করুন

৪. তারপর নিচের দিকে থাকা Saved Password এ ক্লিক করুন

৫. এরপর পাসওয়ার্ড দেখতে Show Password এ ক্লিক করুন।

৬. এবার ‍Are you sure you wish to show your password? এই লেখাটি আসবে। আপনি Yes এ ক্লিক করুন।

৭. তারপর ফায়ারফক্স আপনার বিভিন্ন সাইটের সকল সেভ করা পাসওয়ার্ড প্রদর্শন করবে।